টাকার অভাব কখনও হবে না যদি এ শিক্ষা থাকে
ব্যক্তিগত সব সম্পদ একত্র করা ও ভালো আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হল ব্যক্তিগত আর্থিক ব্যবস্থাপনা। ব্যক্তিগত আর্থিক সিদ্ধান্তের মধ্যে আয়, বাজেট, সঞ্চয়, ঋণ, বিনিয়োগ, বিনিয়োগ থেকে উপার্জন, ট্যাক্স, ভ্যাট, স্টক, বন্ড, মর্টগেজ, অর্থ বিষয়ক ঝুঁকি, ব্যাংকিং ইত্যাদি জড়িত। এর প্রভাব আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রচুর। ব্যক্তিগত অর্থ বিষয়ক ভালো পরিকল্পনা তৈরি ও বাস্তবায়ন করার জন্য আর্থিক জ্ঞান দরকার।
টাকা ছাড়া শুরু করে কীভাবে ধনী হওয়া যায়?
অনেকের কাছে এটা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। যদি আপনার কাছেও বিশ্বাসযোগ্য মনে না হলে হাজারো প্রকৃত ধনীদের জীবন কাহিনী পড়লে জানতে পারবেন। তাঁরা কেউ সংক্ষিপ্ত পথে ধনী হওয়ার চিন্তা করেন নি এবং অবৈধ উপায় অবলম্বন করেন নি। তাঁরা সবাই শূন্য হাতে শুরু করে অক্লান্ত পরিশ্রম ও সাধনা করে ধাপে ধাপে নিজের অবস্থার উন্নতি করেছেন এবং ধনী হয়েছেন। এই লেখায় প্রকৃত ধনীরা কীভাবে শূন্য থেকে শুরু করে অতি ধনী হয়েছেন তার কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করতে চাই।
কীভাবে একটি স্টার্টআপ তৈরি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করা যায়?
ধনী অথবা অতি ধনী হওয়া এবং ফাইন্যানশিয়্যাল স্বাধীনতা অর্জন করার সবচেয়ে উত্তম উপায় হল স্টার্টআপ তৈরি করা। যদিও এতে ঝুঁকি বেশি কিন্তু ব্যক্তি স্বাধীনতা নষ্ট হয় না। আপনি নিজেই আপনার বস। স্টার্টআপের প্রধান চারটি চরিত্রের মধ্যে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র আপনি নিজে। বাকি তিনটি প্রধান চরিত্র হল আপনার সহ-প্রতিষ্ঠাতা, আপনার বিনিয়োগকারী এবং আপনার কাস্টমার।
কীভাবে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে আপনি ধনী হবেন?
অনেকে মনে করেন নিজের চেষ্টায় ৩০ বছর বয়সের মধ্যে ধনী হওয়া একটি কাল্পনিক বিষয়। আসলে বিষয়টি কাল্পনিক নয়। যদি প্রচন্ড ইচ্ছা থাকে আর যথার্থ চেষ্টা করা হয়, তাহলে টাকা ছাড়া শুরু করে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে ধনী অথবা অতি ধনী হওয়া যায়। এর অনেক উদাহরণ বর্তমানে রয়েছে।
কোন সম্পদগুলো মানুষকে ধনী করে?
অনেকের কাছে উচ্চ বেতনের চাকরি করা একটি দুর্দান্ত ধারণা। কিন্তু আমি মনে করি এতে আমি আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে এবং অনেক ধনী হতে পারব না। এটা মনে করে বছরের পর বছর ধরে গবেষণা করেছি –”কোন সম্পদগুলো মানুষকে ধনী করে? এর ফলাফল হিসেবে বলতে পারি ২০টি সম্পদ মানুষকে অর্থ দেবে এবং ধনী হতে সাহায্য করবে।