কীভাবে চল্লিশে কোটিপতি হবেন?

সবাই কম সময়ে কোটিপতি (১ মিলিয়ন ডলার এর মালিক) হতে চায়। অনেকে লটারি জিতে বা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির দ্বারা কোটিপতি হতে পারেন যেটা খুব কম মানুষের ভাগ্যে ঘটে থাকে। কিন্তু এটা টেকসই নয়। সঠিক মানসিকতা, তীক্ষ্ণ জ্ঞান ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অনেকেই চল্লিশে স্থায়ীভাবে কোটিপতি হতে পারেন ।

যদি আপনার লক্ষ্য থাকে চল্লিশে কোটিপতি হবেন, তবে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল আপনাকে আর্থিকভাবে বুদ্ধিমান হতে হবে।

কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাস আপনাকে কোটিপতি হওয়ার কাছাকাছি নিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। যদিও অন্যরা আপনাকে বিপরীত দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারে। যদি আপনার লক্ষ্য থাকে চল্লিশে আপনি কোটিপতি হবেন, তবে সেই লক্ষ্যে দ্রুত পৌঁছাতে সহায়তা করার জন্য এখানে কয়েকটি গাইডলাইন হল:

১। অন্যদের চেয়ে বেশি সঞ্চয় করুন 

২। নিজের সাধ্যের মধ্যে থাকুন  

৩। নিজের উপর বিনিয়োগ করুন

৪। ঋণ পরিত্যাগ করুন 

৫। স্মার্টভাবে বিনিয়োগ করতে শিখুন

৬। মূল্যবান সম্পদ কিনুন

৭। আপনার বিনিয়োগকে বৈচিত্র্যময় করুন 

চল্লিশে কোটিপতি হওয়ার গাইডলাইন গুলো সংক্ষিপ্তভাবে নিচে বর্ণনা করা হল:

১। অন্যদের চেয়ে বেশি সঞ্চয় করুন

সাধারণত বলা হয়ে থাকে যে, প্রত্যেক ব্যক্তি অবসরে যাওয়ার জন্য গড়ে তাদের  আয়ের ১২ থেকে ১৫ শতাংশ সঞ্চয় করে থাকেন। যদি আপনি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান তাহলে এই সঞ্চয় হার আপনাকে আরও বেশি করতেই  হবে। 

চলুন একটি উদাহরণ দেওয়া যাক, জেমস গ্রাজুয়েশন শেষ করে ২৪ বছর বয়সে চাকরি শুরু করেন এবং প্রতি বছর ১০ লক্ষ টাকা আয় করেন। তিনি তার আয়ের ১২ শতাংশ সঞ্চয় করেন এবং প্রতি বছর ৫ শতাংশ করে সঞ্চয় বৃদ্ধি করতে থাকেন। যদি তিনি তার অর্থ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে ৭ শতাংশ গড় আয় করেন তবেও ৪৫ বছর বয়সেও তার সম্পদ হবে প্রায় ৫৪ লক্ষ টাকার।

অন্যদিকে, জেমস এর বন্ধু জয় সবসময় অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করে থাকে। তিনিও গ্রাজুয়েশন শেষ করে ২৪ বছর বয়সে চাকরি শুরু করেন এবং প্রতি বছর ১০ লক্ষ টাকা আয় করেন। কিন্তু তিনি জেমস এর থেকেও তিন গুণ বেশি সঞ্চয় করে থাকেন অর্থাৎ তার আয়ের ৩৬ শতাংশ। ৩ বছরের সঞ্চয় আর অভিজ্ঞতা দিয়ে একটি স্টার্টআপ তৈরি করলেন। ৪৫ বছর বয়সে তার সম্পদের পরিমাণ ১০০ কোটির উপর।  

উপরের উদাহরণ থেকে জানা যাচ্ছে যে, যদি আপনি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান তবে আপনাকে প্রচলিত ধারার বাইরে ভাবতে হবে।

আপনি আপনার বোনাস এবং অন্যান্য আর্থিক প্রবাহকে বাইরে রেখে সঞ্চয়ের হারকে আরো বাড়াতে পারেন। প্রতিবার আপনার বেতন যখন বৃদ্ধি পায় তখন নিশিত হয়ে নিন যে, এটির কমপক্ষে অর্ধেক আপনার আর্থিক লক্ষ্যের জন্য রেখেছেন।  

আপনি যদি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান, তবে আপনি পরিশ্রম বন্ধ করতে পারবেন না । নগদ অর্থ আসার পথের দিকে মনোনিবেশ করুন, লুকায়িত সোর্স যুক্ত করা অব্যাহত রাখুন এবং এটি থেকে প্রাপ্ত অর্থ স্মার্টভাবে বিনিয়োগ করুন যাতে এটি বাড়তে থাকে এবং অর্থ উপার্জন করতে থাকে সেই সাথে যৌগিক বৃদ্ধির সুযোগগুলিরও সুবিধা নিতে হবে।

২।নিজের সাধ্যের মধ্যে থাকুন

এটি একটি সহজ ধারণা বলে মনে হলেও নিজের সাধ্যের মধ্যে জীবনযাপন করা আপনার ভাবনার চেয়ে ও কঠিন। প্রতিদিন আমাদের এমন জিনিসগুলোর জন্য প্রলোভন দেওয়া হয় যা আমরা মনে করি যে এই জিনিসগুলো আমাদের প্রাপ্য কেননা আমরা এত পরিশ্রম করি। বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে টিভি শো এবং চলচ্চিত্রগুলি, এমনকি আমাদের প্রতিবেশী এবং বন্ধুরাও  সেই জিনিসগুলো নেওয়ার জন্য উৎসাহ দেই। অর্থাৎ যেখানেই আমরা যাই সেখানে এমন কিছু জিনিস দেখি যা আমাদের চাই এবং অবশ্যই এখন তা থাকা উচিত সাধ্যের বাইরে হলেও।  

অনেক মানুষ তাদের বেতনের কথা চিন্তা না করে ক্রেডিট কার্ড নেন যাতে বেশি খরচ করতে পারেন এবং কি কিনতে পারেন কখন কিনতে পারেন। আর এই মানসিকতাই কোন দ্রব্য কিনে নেওয়ার প্রলোভনে ফেলে দেয়। জীবনযাপনের আবর্তে অভিনব আসবাব থেকে চকচকে নতুন গাড়ি, দ্বারা আপনাকে চুষতে পারা সহজ।

আপনি যদি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান, তাহলে আপনার সাধ্যের মধ্যে থাকা শিখতে হবে। আপনার বেতনের মধ্যে যা সামর্থ্যে থাকে শুধু সেটাই কিনুন। 

আপনি কতটুকু চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন তা সীমাবদ্ধ করুন এবং সেই জিনিসগুলোই কিনুন যেগুলো আপনার বাড়ির জন্য প্রয়োজন। যদি এমন কিছু থাকে যা আপনি ক্রয় করতে চান কিন্তু সেটা সামর্থ্যের মধ্যে পড়ে না, সেটা কেনা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। ভুলেও বাঁকিতে কোন জিনিস কিনবেন না।

৩। নিজের উপর বিনিয়োগ করুন

অনেক মানুষ তাদের বেতন অ্যাকাউন্টে যাওয়ার আগেই ব্যয় করে থাকেন। বিল, বন্ধক, এবং গাড়ির মাধ্যমে খুব সহজেই দ্রুত অর্থ শেষ হয়ে যায়। সমস্ত ঋণ পরিশোধের মাধ্যমে, যা অবশিষ্ট থাকে তা খরচ করার পর অর্থ সঞ্চয় করা একটি সাধারণ ভাবনা। 

যদি আপনার লক্ষ্য থাকে কোটিপতি হওয়ার, তবে আপনার নিজের অর্থ সম্পর্কে চিন্তাভাবনার প্রক্রিয়াটির পরিবর্তন করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে এই পদ্ধতিতে সামঞ্জস্য করার জন্য আপনার নিজেকে অগ্রাধিকার প্রদান এবং আর্থিক অভ্যাসগুলিকে বদল করুন। 

আপনি কোনো অর্থ সঞ্চয় করার আগে আপনার ঋণ পরিশোধ করুন এবং কত অর্থ  অবশিষ্ট থাকে সেটা না দেখে, সেখানে থেকে প্রথমে নিজেকে অর্থ দেওয়ার অভ্যাস করুন। আপনার বেতনের অর্থ যখন পাবেন, তখনই সর্বপ্রথম অর্থ স্থানান্তরটি আপনার সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্টে হওয়া উচিত। 

আপনি আপনার বেতন থেকে কতটা অর্থ পরিবারের জন্য খরচ করতে এবং সেই সাথে সঞ্চয় করতে চান সেটা প্রথমে মনঃস্থির করুন। সেই পরিমান অর্থ আলাদা করুন। আর যেটা পরিবারের জন্য খরচ করতে চান সেই অর্থ দ্বারা আপনার সকল আর্থিক বাধ্যবাধকতা পূরণ করতে পারে এমন একটি বাজেট তৈরি করুন।

৪।ঋণ পরিত্যাগ করুন

আপনার বেতন সবচেয়ে দ্রুত নষ্ট করার উপায় হলো ঋণ নেওয়া । যখন আপনি কারও কাছে ঋণী থাকেন, তখন আপনার আয়কৃত অর্থের প্রতিটা অংশ খরচ হয়ে যায় ব্যাংকে জমা হওয়ার আগেই। সামর্থ্যের বাইরে জীবন যাপন করার অর্থ হল কিছু জিনিসের জন্য ঋণ নেওয়া শুরু, যা আপনি আপনার প্রত্যেক মাসের প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে পরিশোধ করতে পারবেন না।

আপনার যত কম ঋণ থাকবে তত বেশি অর্থ জমা হবে এবং ১০ কোটি টাকার সাথে মিলে আকার বড় হতে থাকবে।  প্রতিটি অর্থ সংরক্ষণ করতে পারেন এবং বিনিয়োগ করতে পারেন। যা তাৎপর্যপূর্ণভাবে বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে এটি আপনাকে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। 

প্রথমে সর্বচ্চ সুদের হার দিয়ে, আপনার ঋণ পরিশোধ করা শুরু করুন এবং লক্ষ্য রাখুন। আপনার প্রতিটি অতিরিক্ত অর্থ ঋণ পরিশোধের জন্য রাখুন এবং ঋণ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আর্থিক আকারটি বাড়ান। নতুন ঋণ নেওয়া থেকে বিরত থাকুন যাতে আপনার বেতন সুরক্ষিত থাকে।

৫।বিনিয়োগ করা শিখুন

আপনি যদি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান তবে যৌগিক বৃদ্ধির সুবিধাগুলো নিতে আপনাকে তাড়াতাড়ি শেয়ার বাজারে অর্থ বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। আপনার বিনিয়োগ করা প্রতিটি অর্থ সময়ের সাথে বাড়তে থাকবে এবং আপনার অর্থের আকার বড় হতে থাকবে। 

শেয়ার বাজারের মূল বিষয়গুলি ভালভাবে জানতে আপনার কিছু সময় ব্যয় করা উচিত, যাতে আপনি আপনার অর্থ কিভাবে বৃদ্ধি করতে পারেন সে সম্পর্কে আপনার ধারণা বাড়তে পারে । যাইহোক, কোন সময় নষ্ট করা যাবে না, কেননা বিশেষজ্ঞরাও বাজারকে ছাপিয়ে যেতে পারে না বলে সেখানে সময় দেওয়ার চেষ্টা করেন। 

বাজার নষ্ট করার পরিবর্তে স্টক ও বন্ডের বৈচিত্র্যপূর্ণ পোর্টফোলিও তৈরিতে মনোনিবেশ করুন। গড় অর্থ ব্যয়ের সুবিধা নিতে ব্যালান্সে যুক্ত থাকুন এবং আপনার পোর্টফোলিওর নিয়মিত ভারসাম্য বজায় রাখুন। 

৬।মূল্যবান সম্পদ কিনুন

নিট সম্পদ বাড়ানোর সেরা উপায়গুলির মধ্যে একটি হল আপনার মূল্যবান সম্পদকে বাড়ানোর জন্য অর্থ খরচ করার দিকে মনোনিবেশ করা। মূল্যবান সম্পত্তির একটি উদাহরণ রিয়েল এস্টেট, যেখানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মূল্য বছরের পর বছর বৃদ্ধি পায়। 

অন্যদিকে গাড়ি ক্রয় হল একটি দায়। যে মুহূর্তে আপনি নতুন গাড়িটি প্রচুর পরিমাণে চালাবেন সেই মুহূর্ত থেকে গাড়িটি তার মূল্য হারাতে থাকবে। মালিকানার প্রথম বছরে, একটি নতুন গাড়ি তার মোট মূল্যের বিশ শতাংশ হারায়।এর মানে হল, যদি আপনি এক বছরের মধ্যে একটি নতুন গাড়ির জন্য ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন তবে আপনি ৮ লক্ষ হারাতে পারেন। 

যেগুলো সম্পদ ব্যবহারের জন্য  মূল্য হ্রাস পায় সেগুলো সম্পদ ঋণ করে ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন, যেহেতু এটি ক্ষতির মাত্রাকে বৃদ্ধি করতে পারে। যখন আপনার গাড়িটি মূল্য হারাবে তখন ঋণের বিপরীতে আপনি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারেন । কেননা মূল্যবান নয় এমন একটি সম্পদের সুদ প্রদান করার জন্য আপনার ব্যাল্যান্স শেষ হয়ে যেতে পারে। 

রিয়েল এস্টেট, স্টক ও বন্ড এর মতো সময়ের সাথে মূল্য বৃদ্ধি করে এমন জিনিস কেনার দিকে আপনার অর্থ ব্যয় করুন। আপনি যখন মূল্য হ্রাসকারী সম্পদ ক্রয় করবেন তখন এই সম্পদগুলো আপনার ক্ষতির পরিমাণ কমাতে পারে।

৭।আপনার বিনিয়োগকে বৈচিত্র্যময় করুন

আপনি যদি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন, সঞ্চয়ের অর্থকে যুক্ত করা এবং বিনিয়োগ করা, সুতরাং এখন এটিকে বাড়ানোর সময়। যাইহোক, আপনার সমস্ত ডিম একই ঝুরিতে রাখার ফলে যদি কোন অঘটন ঘটে  তাহলে আপনার বিনিয়োগের মূল্য হারানোর বেশি সম্ভাবনা তৈরি হয়ে থাকে। 

উদাহরণস্বরূপ, রিয়েল এস্টেটে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করা লোকের পোর্টফোলিওর মান হ্রাস পায় যখন রিয়েল এস্টেটের ব্যবসায় মন্দা দেখা দেয়। এ কারণেই বিভিন্ন ধরণের বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ যা আপনাকে আপনার ঝুঁকি থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করবে। 

সম্পদ তৈরি এবং আপনার সম্পদ রক্ষার সর্বোত্তম উপায় হল আপনার বিনিয়োগ গুলোকে বৈচিত্র্যকরণ করা। কেবলমাত্র আপনার সমস্ত অর্থ স্টক বা রিয়েল এস্টেটে রাখবেন না। পরিবর্তে সম্পদের আলাদা বিভাগ তৈরি করুন, নগদ অর্থের জন্য এবং ঝুঁকিমুক্ত থাকুন।  

সেই সাথে বিপরীত সম্পর্কযুক্ত সম্পদগুলির  অনুসন্ধান করা ভাল। উদাহরণস্বরূপ, একটি বহুমুখী বিনিয়োগের পোর্টফোলিওতে স্টক এবং বন্ডের মিশ্রণ থাকে। কারণ আপনার উপার্জন সামঞ্জস্য করতে তারা বাজারের উত্থান-পতনের সাথে বিভিন্নভাবে আচরণ করে থাকবে। 

উপসংহার

আপনি যদি চল্লিশে কোটিপতি হতে চান, প্রথমে আপনার নিজের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল- আপনি যত বেশি সঞ্চয় করবেন তত দ্রুত ধনী হতে পারবেন। সাধারণত যে পরামর্শ আপনাকে দেওয়া হয় তা হল আপনার আয়ের ১২ থেকে ১৫ শতাংশ বাঁচাতে। কিন্তু এটি যথেষ্ট নয়। এর বেশি সঞ্চয় করতে হবে।

একজন যোগ্য আর্থিক উপদেষ্টার সাথে কথা বলুন যিনি আপনাকে আপনার আর্থিক লক্ষ্যগুলি পুরন করতে এবং সেগুলি অর্জনের দ্রুততম উপায় নির্ধারণে সহায়তা করতে পারেন।

আপনি যখন চল্লিশের কোটায়, তখন সম্পদ তৈরি করার মাধ্যমে কোটিপতির ক্লাবে যোগদানের জন্য একটি আর্থিক নীলনকশা তৈরি করুন এবং তা বাস্তবায়ন করুন। 


টাকা উপার্জন সংক্রান্ত অন্যান্য ব্লগ:

ধনী হওয়ার তিনটি সরল নিয়ম

টাকা ছাড়া শুরু করে কীভাবে ধনী হওয়া যায়?

অনলাইনে উপার্জনের কিছু পদ্ধতি

টাকার অভাব কখনও হবে না যদি এ শিক্ষা থাকে

কীভাবে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে আপনি ধনী হবেন?

কীভাবে একটি স্টার্টআপ তৈরি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করা যায়?

কোন সম্পদগুলো মানুষকে ধনী করে?

যে দক্ষতা গুলো আপনাকে ধনী করবে।

১০টি সেরা বই, যেগুলো আপনাকে ধনী হতে সাহায্য করবে।

গ্রামে বসে কী কী ব্যবসা করা যায়?


1 thought on “কীভাবে চল্লিশে কোটিপতি হবেন?”

  1. Pingback: ১০টি সেরা বই, যেগুলো আপনাকে ধনী হতে সাহায্য করবে। - Catadu

Comments are closed.

Scroll to Top