ধর্মীয় ও দেশীয় আইন মেনে ধনী হওয়ার সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হল ব্যবসা। ব্যবসার কেন্দ্রস্থল শহর হলেও গ্রামেও অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। গ্রামে থেকে ব্যবসা করার একটি বড় সুবিধা হল কম পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করা যায়। যে ব্যবসাগুলি কম পুঁজিতে গ্রামে থেকে করা যায় সেগুলি নিচে উল্লেখ করছি:
৩। পশু-পাখির ফিড তৈরি ও বিক্রি
৫। পণ্য সরবরাহ
৮। অর্গানিক সার ও কীটনাশক তৈরি ও বিক্রি
৯। হস্ত শিল্প
১০। মৎস চাষ
১১। পশুর খামার
১২। আধুনিক পদ্ধতিতে ফলের বাগান
গ্রামে দ্রুত গতিতে লাভবান হওয়ার একটি ভয়ঙ্কর বা বিপদজনক ব্যবসা হল:
১৩। অতি উচ্চ হারে সুদের উপর টাকা লাগানো (ভুলেও এ ব্যবসায় হাত দেবেন না)
Learn: Online Earnings Techniques, Tips, and Opportunities
উপরে উল্লেখিত ব্যবসাগুলি বিস্তারিত নিচে আলোচনা করছি।
১। শস্য বীজ প্যাকেটজাতকরণ:
অল্প পরিমাণ পুঁজি দিয়ে এ ব্যবসা শুরু করা যায়। এ ব্যবসার জন্য ভালো জাতের বিভিন্ন বীজ যেমন পেঁয়াজ, সরিষা, পাট, ধান, ভুট্টা ইত্যাদি প্রথমে সংগ্রহ করতে হবে। এরপর এগুলো ভালোভাবে বাছাই করতে এবং শুকাতে হবে। পরবর্তী ধাপে বীজগুলি প্যাকেট করতে হবে। প্যাকেটগুলির আকার নির্ভর করবে ক্রেতার চাহিদার উপর। তবে খুচরা বাজারে বিক্রি করার জন্য ১ কেজির প্যাকেট করতে পারেন। পাইকারী বিক্রি করার জন্য ৫০ কেজির প্যাকেট করতে পারেন। প্যাকেটকৃত বীজ শুকনো স্থানে কিছুদিন সংরক্ষণ করতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট ফসলের মৌসুমের আগে বাজারজাতকরণ করতে হবে।
অল্প পরিমাণ পুঁজি দিয়ে শুরু করে এ ব্যবসাকে কোটি টাকার ব্যবসায় করা খুব কঠিন কাজ নয়। এর জন্য দরকার ইচ্ছা, পরিশ্রম এবং সততা।
২। অডিও সম্প্রচারের কাজ:
গ্রামের জন্য এটি একটি অভিনব ব্যবসায়িক ধারণা। আমার গবেষণার তথ্য মতে এটি একটি গ্রাম অঞ্চলের সম্ভাবনাময় ব্যবসা। এর জন্য পুঁজি লাগে খুব কম। প্রত্যেক পণ্যের তথ্য গ্রামের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য উপযুক্ত মাধ্যম।
এ ব্যবসার জন্য ভালো মানের অডিও রেকর্ডার, কম্পিউটার, অডিও এডিটিং সফটওয়্যার ও স্পিকার দরকার। আগে পণ্যের বিজ্ঞাপণ রেকর্ড ও সম্পাদনা করতে হবে। স্পিকার সাইকেলে বসিয়ে গ্রামের মানুষের মধ্যে প্রচার করতে হবে।
ঘন্টা বা দিন হিসেবে মূল্য চার্জ করতে পারেন। ১ লক্ষ টাকার কম পুঁজি আর ২জন লোক নিয়ে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
৩। পশু-পাখি ও মাছের ফিড তৈরি ও বিক্রি:
বর্তমানে মুরগী, গরু ও মাছের ফিডের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ফিডগুলির কাঁচামাল গ্রামেই পাওয়া যায়। ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ছোট আকারে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
৪। ক্যাটারিং সেবা:
গ্রামের মানুষের রুচি ও কালচারের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। বিবাহ ও স্কুল-কলেজের অনুষ্ঠানে ক্যাটারিং সেবা নিচ্ছে। এ সেবার পরিধিও দিন দিন বাড়ছে। ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ছোট আকারে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
৫। পণ্য সরবরাহ:
মানুষের প্রয়োজনে অনেক পণ্য গ্রাম থেকে শহরে যায় এবং অনেক পণ্য শহর থেকে গ্রামে যায়। আপনার অঞ্চলে কোন পণ্যগুলি বেশি উৎপাদিত হয় এবং কোন পণ্যগুলির চাহিদা বেশি, তা আপনাকে আগে জানতে হবে। পণ্যগুলির তালিকা অনুসারে এর সঙ্গে সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠানগুলির সাথে সংযুক্ত হতে হবে। মোট কথা আপনাকে অনেকগুলি পাটীর সাথে খুব স্মার্টলি যোগাযোগ করতে হবে। অবশ্য এর জন্য ভালোমানের প্রযুক্তি জ্ঞান ও দক্ষতা দরকার। গ্রামে থেকেই এই ব্যবসা করা সম্ভব। যেমন, ধরুন আপনার এলাকায় অনেক শরিষা হয় এবং শরিষা থেকে তেল তৈরির মেশিন আপনার গ্রামেই রয়েছে। তাহলে, আপনি ভালো মানের শরিষা কিনে তেল তৈরি করে ২৫০গ্রাম, ৫০০গ্রাম বা ১ লিটারের বোতল ভর্তি করে শহরে বিক্রির ব্যবস্থা করতে পারেন। ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ছোট আকারে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
৬। কৃষি যন্ত্র তৈরি ও মেরামত:
কৃষিকে আধুনিক ও উন্নত করতে অনেক ধরনের যন্ত্রপাতি লাগে। কৃষি যন্ত্রপাতি সম্পর্কে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যন্ত্রপাতি বিক্রি ও ভাড়া দিয়ে টাকা অর্জন করতে পারেন। শুরুতে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ছোট আকারে গ্রামে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যত দিন যাচ্ছে কৃষি যন্ত্রের চাহিদা বাড়ছে। সুতরাং এ ব্যবসা থেকে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
৭। ফুড প্রোসেসিং:
প্রসেসকৃত খাবারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। গ্রামে যে কাঁচামাল পাওয়া যায় তা দিয়ে ফুড প্রোসেসিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যেমন আচাড়, জুস, বেকারী আইটেম, দুগ্ধজাত খাবার ইত্যাদি। মান সম্পন্ন পণ্য তৈরি করে শহরে বিক্রি করতে পারেন। ফুড প্রোসেসিং সম্পর্কে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। শুরুতে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ছোট আকারে গ্রামে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
৮। অর্গানিক সার ও কীটনাশক তৈরি ও বিক্রি:
এ ব্যবসার সব কাঁচামাল গ্রামেই পাওয়া যায়। শুধু দরকার ইচ্ছা আর সার ও কীটনাশক তৈরির প্রযুক্তিগত দক্ষতা। খুব অল্প টাকা বিনিয়োগ করে পরীক্ষামূলকভাবে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসার ভালো ভবিষ্যৎ আছে। মানুষ এখন অর্গানিকের দিকে ঝুঁকছে। আপনার গ্রামে এ ব্যবসাকে সফল করতে পারলে ধীরে ধীরে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
৯। হস্ত শিল্প:
গ্রামের কাঁচামাল এবং হস্ত শিল্পে দক্ষ গ্রামের মানুষ কাজে লাগিয়ে খুব কম খরচে বিভিন্ন পণ্য তৈরি করে শহরে বিক্রি করতে পারেন। যদি এ ব্যবসা আপনার ভালো লাগে, তাহলে তেমন পুঁজি লাগে না। শুধু দরকার ইচ্ছা আর কঠোর পরিশ্রম।
১০। মৎস চাষ:
বর্তমানে মৎস চাষ একটি লাভজনক পেশা। মাছের অনেক জাত উন্নয়নের ফলে প্রায় যে কোন মাছ চাষ করা যায়। শুরুতে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে কয়েকটি পুকুর লিজ নিয়ে ছোট আকারে গ্রামে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
১১। পশুর খামার:
গরু বা ছাগলের খামার খুব লাভজনক ব্যবসা। যদি আপনার গ্রামে নিজস্ব কিছু জায়গা থাকে, তাহলে অল্প কিছু গরু বা ছাগল কিনে খামার শুরু করতে পারেন। যদি পশু পালন বিষয়ে আপনার সাধারণ জ্ঞান থাকে, তাহলে এ ব্যবসায় ভালো করতে পারবেন।
১২। আধুনিক পদ্ধতিতে ফলের বাগান
উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন জাতের ফল যেমন ড্রাগন, মালটা, বার-মাসী আম, বার-মাসী পেয়ারা ইত্যাদির বাগান করা একটি ভালো ব্যবসা হতে পারে। এর জন্য কৃষি বিষয়ে আপনার প্রাথমিক জ্ঞান থাকতে হবে। আপনার গ্রামে নিজস্ব জায়গায় বা জমি লিজ নিয়ে ফলের বাগান শুরু করতে পারেন। শুরুতে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ছোট পরিসরে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পরবর্তীতে ব্যবসার ফলাফল দেখে বড় পরিসরে এ ব্যবসা করতে পারেন।
১৩। অতি উচ্চ হারে সুদের উপর টাকা লাগানো:
আসলে এটা কোন ব্যবসা নয়। এটা একটি বড় মাপের পাপ ও অপরাধ। ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় কোন বিধান এ ঘৃণ্য কাজকে সমর্থন করে না। এ কাজের ভয়ঙ্কর ফলাফল জানার পরও গ্রামের অধিকাংশ লোক সুদাকারবারিতে মত্ত। আপনি একজন সচেতন ও বিবেকবান মানুষ কোনভাবেই এ অপরাধের ধারে কাছে যাবেন না।
এ বিষয়ে আরো জানতে ও হালনাগাত থাকতে এই ওয়েব সাইটটিকে সাবক্রাইব করুন।
উপসংহার:
যে কোন ব্যবসা করার জন্য ব্যবসা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকা দরকার। আপনার ব্যবসার একটি ভালো পরিকল্পনা তৈরি করুন। নিজের সম্পর্কে জানুন। আপনার ভালো ও খারাপ দিকগুলি খোঁজে বের করুন। আপনি যে ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন তাতে আপনার কতটুকু ভালো লাগা আছে তা আবিষ্কার করুন। আরো জানুন, আপনার ব্যবসা সমাজের বা দেশের কোন সমস্যাকে সমাধান করছে কিনা। ভালোভাবে ভেবে দেখুন আপনার ব্যবসা থেকে টাকা আসবে কি করে।
ব্যবসা শুরুর আগে ব্যবসার পুঁজি বিষয়ে চিন্তা না করে আগে ভাবুন আপনার ব্যবসার পণ্য বা সেবা মানুষের প্রয়োজন আছে কিনা। ব্যবসা সম্পর্কে আরো জানতে নিচের লিংকে দেওয়া ব্লগটি পড়ুন:
কীভাবে একটি স্টার্টআপ তৈরি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করা যায়?
আরও পড়ুন
গ্রামে থেকে ব্যবসা করে কীভাবে স্বাবলম্বী হবেন?
যদি আপনি সঠিক লক্ষ্য স্থির করেন, গ্রামে থেকেও ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হতে পারেন। এর জন্য খুব বেশি পুঁজি লাগে না। সবার প্রথমে দরকার একটি সমস্য খুঁজে বের করা। গ্রামের মানুষের কাজে লাগে এমন পণ্য বা সেবা বিক্রি করে আপনি হয়ে যেতে পারেন লক্ষপতি। বর্তমান এ করোনা মহামারীর কারণে অনেকে শহরের কাজ হারিয়ে হতাাগ্রস্ত হয়েছেন, তারা এই উপায় কাজে লাগাতে পারেন। এখানে কয়েকটি প্রযুক্তি বিয়ষক ব্যবসা উল্লেখ করছি, যেগুলো গ্রাম, শহর সব জায়গায় থেকে করা যায়।
স্মার্টফোন সার্ভিসিং ব্যবসা
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতি চার জনে একজন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে। অর্থাৎ একটি গ্রামীণ এলাকায় যদি ১০০ জন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তার মধ্যে ২৫ জন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে। এই ডিজিটাল সময়ে মানুষের স্মার্ট ফোন ব্যবহার বাড়তেই থাকবে। যারা এই ফোন ব্যবহার করেন তারা চাইবে যে তাদের নাগালের মধ্যে একটা স্মার্টফোন সার্ভিসিং এর দোকান থাকুক। যাতে তাদের ফোন নষ্ট হলে সহজেই তারাঠিক করিয়ে নিতে পারে বাড়তি খরচ না করে।
কিন্তু এটি হয় না। স্মার্ট ফোন ঠিক করানোর জন্য হয় মফস্বল শহর কিংবা জেলা শহরে যেতে হয়।
কেননা স্মার্ট ফোন সার্ভিসিং এক্সপার্ট মানুষ গ্রাম এলাকাই পাওয়া যায় না।
সুতরাং আপনি যদি ভালভাবে এই ফোন সার্ভিসিং করা শিখতে পারেন তবে আপনি গ্রামীণ ব্যবসায় স্বাবলম্বী হবেন। এইজন্য আপনাকে আগে স্মার্টফোন সার্ভিসিং এর উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
আপনি যেকোন ভাল স্মার্টফোন সার্ভিসিং ট্রেনিং সেন্টার থেকে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। এটি কোন স্মার্টফোন সার্ভিসিং ট্রেনিং সেন্টার ভাল সেটি Google থেকে ইনফরমেশন নিয়ে ট্রেনিংয়ে ভর্তি হতে পারেন।
মোটরসাইকেল সার্ভিসিং ব্যবসা
বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বাড়ার সাথে সাথে পারিবারিক ভাবে সচ্ছলতা ফুটে উঠছে। সেই সাথে মানুষের প্রয়োজন কিংবা সৌখিনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এর সাথে মানুষের মোটরসাইকেল ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রামীণ এলাকায় মোটরসাইকেল সার্ভিসিং এর দোকান খুঁজে পাওয়া কঠিন একটি কাজ। কোন ব্যক্তির যদি মোটরসাইকেলের সার্ভিসিং কাজ করাতে হয় তবে তাকে যেতে হবে হয় শহরে কিংবা অনেক দূরের বড় কোন বাজারে। এতে তার খরচ বেড়ে যাবে এবং সময় নষ্ট হবে।
আর আপনি যদি এই মোটরসাইকেল সার্ভিসিংএর কাজ শিখে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন তবে আপনার এলাকায় যত মোটরসাইকেল থাকবে সেগুলোর কাজ করে শেষ করতে পারবেন না। আর এই মোটরসাইকেলের ব্যবহার দিন দিন বাড়বে। সেই সাথে আপনার কাজ ও বাড়বে। এই মোটরসাইকেল সার্ভিসিংএর ভবিষ্যৎ অনেক ভাল।
কোন মোটরসাইকেল সার্ভিসিং ট্রেনিং সেন্টার থেকে কাজ শিখতে পারেন। সেটি Google থেকে ইনফরমেশন নিয়ে ট্রেনিং করতে পারেন।
এজেন্ট ব্যাংকিং এর ব্যবসা
ব্যাংকিং সেবাকে গ্রামে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রায় সব ব্যাংকই গ্রামে গ্রামে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করেছে। যে গ্রামে বেশি বেশি রেমিট্রান্স আসে যেখনে এ ব্যবসা খুব লাভজনক। আপনি চাইলে এ ব্যবসা করতে পারেন।
মাত্র ১০-১২ লক্ষ টাকার পুঁজি আর মনোবল থাকলে আপনি এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এর জন্য যে ব্যাংকের এজেন্ট হতে চান, সে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
ভালোভাবে করতে পারলে ১-২ বছরের মধ্যে ব্রেকইভেন করতে পারবেন। লাভ নির্ভর করবে আপনার দক্ষতার উপর।
এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে যে কোন বেসরকারী ব্যাংকের তথ্য কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ
বর্তমনে গ্রামেও উচ্চগতির ইন্টানেট সেবা পৌঁছে গিয়েছে। চাহিদা আছে এমন যে কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে গ্রামে থেকেও ভালো পরিমাণ উপার্জন করতে পারেন। গ্রামে থেকে এ কাজ শুরু করার একটি সুবিধা হল- শুরুতে আপনার থাকা খাওয়া নিয়ে কোন চিন্তা করতে হয় না।
এর কাজের জন্য প্রথমে আপনাকে কোন বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করত হবে। এর পাশাপাশি দরকার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তি। তৃতীয়ত দরকার দক্ষতা অর্জন ও আপনার নির্দিষ্ট কাজে লেগে থাকা।
এ বিষয়ে আরো জানতে ও হালনাগাত থাকতে এই ওয়েব সাইটটিকে সাবক্রাইব করুন।
টাকা উপার্জন সংক্রান্ত অন্যান্য ব্লগ:
টাকা ছাড়া শুরু করে কীভাবে ধনী হওয়া যায়?
টাকার অভাব কখনও হবে না যদি এ শিক্ষা থাকে
কীভাবে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে আপনি ধনী হবেন?
কীভাবে একটি স্টার্টআপ তৈরি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করা যায়?
কোন সম্পদগুলো মানুষকে ধনী করে?
যে দক্ষতা গুলো আপনাকে ধনী করবে।
১০টি সেরা বই, যেগুলো আপনাকে ধনী হতে সাহায্য করবে।
The latest Posts:
- Professor Yunus’s Vision: Fostering Creativity and Entrepreneurship Through STEM
- Volunteer Opportunity
- Earn STEM Certificates with Catadu for Students
- The Importance of Extracurricular Activities in STEM for Top University Admissions
- How to Join STEM Course in catadu.com